Friday, September 6, 2024

US Advisory to travel to Bangladesh


US State Department issued a level-4 Travel Advisory to ask US citizens and officials not to travel to Bangladesh due to civil unrest, crime, and terrorism. This is the highest level of advisory from the US State Department.  US State Department 

Updated to reflect Level 4: Do Not Travel and the Department’s ordered departure of non-emergency U.S. government employees and family members.

Do not travel to Bangladesh due to civil unrest, crime, and terrorism.

Country Summary: On August 5, 2024, the Department ordered the departure of non-emergency U.S. government employees and family members. Travelers should not travel to Bangladesh due to ongoing civil unrest in Dhaka. Violent clashes have occurred in the city of Dhaka, its neighboring areas, and throughout Bangladesh, and the Bangladeshi Army is deployed nationwide. Dhaka's Hazrat Shahjalal International Airport temporarily paused operations on August 5. Travelers should check with their airlines to confirm status for future flights.

Travelers should be aware of petty crimes such as pickpocketing in crowded areas. Crimes such as muggings, burglaries, assaults, and illegal drug trafficking constitute the majority of criminal activity in Bangladesh’s major cities, but there are no indications foreigners are being targeted because of their nationality. These crimes tend to be situational, based on time and location.

Terrorist attacks can happen with little or no warning, with terrorists targeting public areas such as tourist locations, transportation hubs, markets/shopping malls, restaurants, places of worship, school campuses, and government facilities.

Because of security concerns U.S. Embassy personnel in Bangladesh are subject to some movement and travel restrictions. The U.S. government may have limited ability to provide emergency services to U.S. citizens in Bangladesh due to these travel restrictions, a lack of infrastructure, and limited host government emergency response resources.

Thursday, September 5, 2024

Islamist wants to change National Anthem

বেদনাদায়ক পনেরোই আগষ্ট

 

আমার সকল নিয়ে বসে আছি

সর্বনাশের আশায়

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


-তারেক মাহবুব

আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে ১৫ই আগস্ট , জাতীয় শোক দিবস সম্বন্ধে লিখতে বসে শতবর্ষ আগে কবি গুরুর লেখা এই গানটির কথা বার-বার মনে মনে পড়ছে।  রবির ভাষায়ই বলতে হয়, 'সাত কোটি বাঙালি হে বঙ্গ জননী, রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করোনি।' পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালে রেসকোর্স ময়দানে বিশাল জনসবায় বঙ্গবন্ধু তার ভাষণে কবিগুরুর এই পংক্তিটি উল্লেখ করে বলেছিলেন, “কবিগুরু আজ মিথ্যা প্রমাণিত হয়ে গেছে, আমার বাঙালী আজ মানুষ হয়েছে।"  আসলে কবিগুরু যে মিথ্যা হন নাই, বঙ্গবন্ধু নিজের জীবন দিয়ে সেটা প্রমান করে গেছেন।

আজ আমি লজ্জিত, মৰ্মিত, এবং ভাষাহত।  নিজেকে বঙ্গসন্তান হিসাবে পরিচয় দিতে বড় অসহায় এবং কলঙ্কিত মনে হচ্ছে।  আমরা কেউই কখনো ইতিহাস থেকে কোন শিক্ষাই গ্রহণ করিনি, আর কখনো গ্রহণ করব বলে মনে হয় না।  অর্ধ শতাব্দী পূর্বে ক্ষণজন্মা এই মহাপুরুষটি নিজ জাতির সঠিক পরিচয়টি  মূল্যায়ন করতে যে ভুল করেছিলেন আজ এত বছর পরে এসে তার কন্যাও একই প্রকার ভুল ক'রে বাঙালি জাতিকে অকুল সমুদ্রে ভাসিয়ে গেলেন।

আজ আমি ভূতপূর্ব সরকার সম্মন্ধে খুব একটি আলোচনা করব না।  তাদের হিসাব-নিকাশ তারাই দেবেন, অন্যায় করলে তার বিচার হবে। আমার প্রশ্ন হল বঙ্গবন্ধুকে অপমান ক'রে আজ আমরা নিজেদের চরম দৈনতার পরিচয় দিয়েছি।  যে মানুষটি আজ সবুজ বাংলাদেশী পাসপোর্ট নিয়ে যুক্তরাষ্টে এসে নীল পাসপোর্টধারী হয়েছে, সে হয়ত ভুলে গেছে বঙ্গবন্ধু না থাকলে ওই সবুজ পাসপোর্টটি থাকত না।  যে ছেলেটি বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য এর উপরে উঠে বীরত্ব প্রকাশ করছে, সেই মহামানবটি না থাকলে হয়ত পাকিস্তানের কোন এক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র হিসাবে পড়ালেখা করতে হত।  তাকে তখন আর কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে হত না, কোটার জন্য আন্দোলন করতে হত, আর সেই আন্দোলনের মূল বিষয় হোত পূর্ব পাকস্তানীদের জন্য কোটা চাই। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর কোন প্রাইভেট সম্পত্তি নয়, ওটা জাতীয় সম্পদ। পাকিস্তান নামের জানোয়ারগুলোও সেই বাসা অক্ষত রেখেছিল, আমরা বাঙালীরা সেটা ধ্বংস করে দিলাম। এই লজ্জা রাখি কোথায়।  বঙ্গবন্ধু কোন একক দলের নেতা না, উনি সমগ্র জাতির নেতা।

আজ শেখ হাসিনা সরকারের দুঃশাসনের জন্য যদি বঙ্গবন্ধুকে দায়ী করা হয়, তাহলে তো মুসলিমদের বিভিন্ন ব্যার্থতা ও অপকর্মের জন্য নবী মোহাম্মদকে দোষ দিলে সেটা কি কোন অন্যায় হবে? বাংলার ইতিহাসে আজ পর্যন্ত্য সব সরকারই ক্ষমতা থেকে পালা বদলের পর স্বৈরাচারের তকমা গায়ে লাগিয়েছে। যখন কেউ বলে শেখ হাসিনার হাতে রক্ত তখন তারা ভুলে যায় ২১শে আগষ্টের গ্রেনেড হামলার কথা।  খন্ডকালীন স্বরাষ্ট উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার সাহেব যেদিন বললেন যে গুলিতে মানুষ মারা গিয়েছে সেই ৭১ ক্যালিবারের রাইফেল বাংলাদেশের কোন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবহার করে না বা তাদের হাতে সেই অস্ত্র নেই।  কয়েকদিন পরেই দেখলাম তাঁকে স্বরাষ্ট উপদেষ্টা থেকে বদলি করে পাট ও বস্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা করা হয়েছে।  আন্দোলন হয়েছিল বৈষম্য বিরোধীতার জন্য এবং স্বৈর শাসনের বিরুদ্ধে। আন্দোলনকারীদের দাবী আগেকার প্রশাসনের সময়ে কথা বলতে দেওয়া হোত না।  তবে এখন কেন ১৫ আগস্টে ৩২ নম্বরে যেতে দেওয়া হল না। কারো ইচ্ছা হ'লে সেখানে যাবে, তাকে বাধা দেওয়া কি স্বৈর শাসনের মধ্যে পরে না।

প্রতিবেশী দেশে মহাত্মা গান্ধীকে অসম্মান করার মত দুঃসাহস বিজেপি বা আরএসএসের মত ডানপন্থী, হিন্দু জাতীয়তাবাদীও দেখায়নি। কারন তারা জানে গান্ধী শুধু কংগ্রেসের নেতা নন, উনি সমগ্র ভারতবর্ষের নেতা।  জীবনের প্রয়োজনে মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে বহুদিন কাটিয়ে এসেছি। সেখানে প্রত্যেকটি দেশে বিশালাকৃতির রাজার ছবি বিভিন্ন সরকারি ভবনের বাইরে বিরাজমান।  এজন্য কারো কোন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে না। যত ধর্মীয় অনুভূতির আঘাত  আমাদের মধ্যে। অথচ নারী কেলেঙ্কারিতে জড়িত এক হেফাজতি নেতা হঠাৎ জেল থেকে ছাড়া পেয়েই সুযোগ বুঝে কাদিয়ানীর বিরুদ্ধে বিষোদ্গার বক্তৃতা দেওয়া শুরু করেছে।  কি অদ্ভুত এই দেশ এবং ততোধিক অদ্ভুত ধর্মীয় নেতারা। ইসলামিক আইন মানতে হলে তাকে অর্ধেক মাটিতে পুঁতে পাথর মেরে হত্যা করার রীতিমত নির্দেশ আছে।

 শুধু এই ঘটনাগুলিই নয়, কান পাতলেই  শুনতে পাই সুন্নীরা বলবে "শিয়া" বা 'খারাজী"  মুসলিম না।  ওদেরকে নন-মুসলিম হিসাবে ঘোষণা দেবার দাবী তুলে তাদের পবিত্র কোরান শরীফ পর্য্যন্ত পড়তে বাঁধা দেয়। অপর পক্ষে শিয়ারা বলবে সুন্নিরা মুসলিম না। হুজুররা তো কথায়-কথায় বলে ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ।  এখন কোটি টাকার প্রশ্ন হচ্ছে  এই শিয়া, আহমদিয়া, কাদিয়ানী, বা খারেজীরা কি ওই ৯০% এর  মধ্যে অন্তর্ভুক্ত? ওদেরকে বাদ দিলে আদৌ কি ৯০% থাকেযতক্ষণ হিন্দু আছে ততক্ষনই আমরা মুসলিম। ওদের তাড়ালেই আমরা শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবি, সালাফি, হানাফী, কাদিয়ানী, আহলে হাদিস, মাজারি, কওমী, ফুলতলী, ফুরফুরী, আটরশি, মাইজভাণ্ডারী হয়ে যাব।" এরা সবাই একে অপরকে কাফের হিসাবে গণ্য করবে

মনে পড়ে আফগানিস্তানের কথা, ৭০ দশকে দেশটি একটি উদীয়মান জাতি হিসাবে পরিচিতি ছিল। সৈয়দ মুজতবা আলীর লেখা আফগানিস্তান ভ্রমণের বই থেকে শুরু ক'রে বিভিন্ন ইতিহাসবিদের তথ্য থেকে জানা যাই সেকুলার আফগানিস্তানের কথা। একটি প্রগতিশীল জাতি কিভাবে ধ্বংস হয়ে যায় তার বাস্তব উধাহরন আফগানিস্তান, আর পাকিস্তান নামের দেশটি অনেক আগে থেকেই দেউলিয়া হয়ে বসে আছে।  আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে বলে বাংলাদেশ অতি দ্রুততম সময়ে সেই পথের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কোন এক বিখ্যাত মনীষী বলে গেছেন , "কথা ছিল ধর্ম মানুষকে রক্ষা করিবে, যেদিন থেকে মানুষ ধর্মকে রক্ষা করা শুরু করিল সেদিন থেকে গন্ডগোল শুরু হইল"।  



Wednesday, September 4, 2024

যাদের ঘুম ভাঙেনি


মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্যগুলো ভাঙার সময়ও যাদের ঘুম ভাঙেনি তারা কিন্তু জেগে ঘুমিয়েছিল। এখন জাতীয় সংগীত বদলের হুমকিতে তাদের কুমিরের কান্না দেখতে পাচ্ছি। রবীন্দ্র বিরোধীতা পাকিস্তান আমলে কবি সাহিত্যিকরাই করেছিলেন। গোলাম আযম বা কোন মাদ্রাসার হুজুর সেটার দাবী করেন নাই। পাকিস্তানে রবীন্দ্রনাথকে নিষিদ্ধ করতে ৪০ জন কবি সাহিত্যিক বুদ্ধিজীবী বিবৃতি দিয়েছিলেন। তাদের তালিকা:


১. মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ, ২. বিচারপতি আবদুল মওদুদ,৩. আবুল মনসুর আহমদ,৪. আবুল কালাম শামসুদ্দিন, ৫.অধ্যক্ষ ইব্রাহীম খাঁ, ৬. মজিবর রহমান খাঁ, ৭. মোহাম্মদ মোদাব্বের, ৮. কবি আহসান হাবীব ১৩. বেনজীর আহমদ, ১৪. কবি মইনুদ্দিন, ১৫. অধ্যক্ষ শেখ শরফুদ্দিন, ১৬. আ.কা.ম. আদমউদ্দিন, ১৭.তালিম হোসেন, ১৮. শাহেদ আলী, ১৯. আ.ন.ম. বজলুর রশীদ, ২০. মোহাম্মদ মাহফুজুল্লাহ, ২১. সানাউল্লাহ নূরী, ২২. কবি আবদুস সাত্তার, ২৩. কাজী আবুল কাশেম (শিল্পী), ২৪. মুফাখখারুল ইসলাম, ২৫. শামসুল হক, ২৬. ওসমান গণি, ২৭. মফিজ উদ্দিন আহমদ, ২৮. আনিসুল হক চৌধুরী, ২৯. মোস্তফা কামাল, ৩০. অধ্যাপক মোহাম্মদ মতিউর রহমান, ৩১. জহুরুল হক, ৩২. ফারুক আহমদ, ৩৩. শরফুদ্দীন আহমদ, ৩৪. বেগম হোসনে আরা, ৩৫. মাফরুহা চৌধুরী, ৩৬. মোহাম্মদ নাসির আলী, ৩৭. এম. নূরুল ইসলাম, ৩৮. কবি জাহানারা আরজু, ৩৯. কাজী আবদুল ওয়াদুদ, ৪০. আখতার উল-আলম।

এদের একেকজন পন্ডিত ব্যক্তি। কেউ হুজুর ছিলেন না। এদের প্রায় ৯৯ জনই মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীনতার পক্ষে ছিলেন। এই কবি লেখকরা কে কোথায় কি লিখেছিলেন তার সবটা নিয়ে আগে বিস্তারিত লিখেছিলাম। সেসব আজ আর টানতে চাই না। শুধু আলী আহসানের বক্তব্য কোট করে দেখাই এদেশের বুদ্ধিজীবীরা রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে কি বলতেন-

“আমাদের সাংস্কুতিক স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার এবং হয়তো বা জাতীয় সংহতির জন্য যদি প্রয়োজন হয়, আমরা রবীন্দ্রনাথকেও অস্বীকার করতে প্রস্তুত রয়েছি। সাহিত্যের চাইতে রাষ্ট্রীয় সংহতির প্রয়োজন আমাদের বেশি।? পূর্ব বাংলার সাহিত্যক্ষেত্রে আমাদের উত্তরাধিকার হলো ইসলামের প্রবহমান ঐতিহ্য, অগণিত অমার্জিত পুঁথি সাহিত্য, অজস্র গ্রাম্যগাথা, বাউল ও অসংস্কৃত অঙ্গের পল্লীগান”

স্বাধীনতার পর সৈয়দ আলী আহসানের দায়িত্ব বুঝে নেন আহমদ ছফা। তার ভাষাও একই। তিনি ও তার গুরু প্রফেসর রাজ্জাক সাহেব রবীন্দ্রনাথ লঘু করতে চেয়েছেন সব সময়। বাঙালি মুসলমানের স্বাতন্ত্র্যতা বলে এক ধরণের সাহিত্য ভাষা আমদানির চেষ্টা করেছিলেন। ছফার শিষ্য সলিমুল্লাহ খান পরবর্তীতে রবীন্দ্রনাথকে ‘উত্খাত’ করতে নানা জায়গায় ভাষণ দিয়ে বেরিয়েছেন। তো, এগুলো বিগত ৫৩ বছর ধরে চলেছে। আজকে গোলাম আযমের পুত্রের জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের যে আহ্বান সেটা তো সে জনসমর্থন জেনেই বলতে সাহস করেছে। পাকিস্তান আমলে রবীন্দ্রনাথ নিষিদ্ধের বিবৃতিদাতা ৪০ জনকে পরবর্তীতে “৪০ চোর” বলে ডাকা হতো। এখন ঢাকায়  এরকম বিবৃতি দিতে প্রস্তুত বুদ্ধিজীবী কবি লেখকদের সংখ্যাটা হবে “সাড়ে চার হাজার চোর”!

যারা ২০২৪ অভ্যুত্থান মতান্তরে সামরিক ক্যুকে এখনো মহান বিপ্লব জেনে মধুর হানিমুন যাপন করছে এরা “৪০ চোরের” উত্তরাধিকারী। এরা বাংলাদেশের নাম পাল্টে “বাংলাস্তান” রাখলেও ফেইসবুকে এসে দুই লাইনের কুমিরের কান্না পোস্ট করে হাসনাত-নাহিদদের বিপ্লবী সূর্য সন্তান বলে সহমদ ভাই হয়ে থাকবে। গোলাম আযম পুত্র আসলে আমাদের শত্রু নয়, এরাই আমাদের প্রধান শত্রু!

এক সময় বিশ্ববিদ্যালয় গিয়ে সমন্বয়কদের অনেকেই ছাত্রলীগ করতো। তারপর কওমি জননী মাদ্রাসা সার্টিফিকেটকে বিশ্ববিদ্যালয় সমমনা করে দিলো। বিশ্ববিদ্যালয় ভরে গেলো খালিদ বিন ওয়ালিদের আদর্শের পোলাপান। অন্য দিকে ছাত্রলীগ যুবলীগে শিবির ঢুকালো কুষ্টিয়ার আওয়ামী লীগের হানিফ। ফলে শহীদ রুমীর জায়গায় খালিদ বিন ওয়ালিদ হলো আদর্শ। আর ১৫ বছরে ওয়াজের একের পর এক তারকা জন্ম নিলো সরকারের লাগামহীন পৃষ্ঠপোষকতায়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিল হেফাজতের সঙ্গে লিঁয়াজোর দায়িত্বে। হাসান মাহমুদ ছিল হাটহাজারীর সঙ্গে সম্পর্কে দায়িত্বে। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছিল নিরব বিপ্লব খালিদ বিন ওয়ালিদ হওয়ার। ফলে সমন্বয়করা মতাদর্শ বদল করলো কয়েকবছরের মধ্যে। ফলাফল হিযবুত তাহরীরর অভ্যুত্থান।

এই দেশে এখনো যে জাতীয় সংগীতটা আছে সেটাই তো ইউনুস সাহেবের কাছে আমাদের কৃতজ্ঞতা!

©️সুষুপ্ত পাঠক