সবার সাথে একটা জিনিষ শেয়ার করি। মাথায় অনেকদিন থেকেই কিছু জিনিষ আইডিয়া হয়ে ঘুরপাক খাচ্ছিলো। একটা দরজা দিয়ে ঢুকে হাজারটা দরজার সন্ধান বের করা! মাসকাওয়াথ ভাই যেদিন বললেন এরকমই কিছু একটার কথা, ধুম করে রাজী হয়ে গেলাম। অথচ মরার মতো সময়টাও হাতে নেই তখন। তারপরও ঠিক করে ফেললাম, ফেব্রুয়ারীতেই হবে সেই “হাজারদুয়ারীর“ উন্মুক্তকরণ।
আমি কখনোই মানুষের কাছ থেকে কাজ আদায় করতে পারি না। মোটিভেট ও করতে পারিনা কাউকে। লাভের লাভ যেটা হয়, অন্যকে মোটিভেট করতে গিয়ে নিজেই মোটিভেটেড হয়ে যাই! অনেকদিন আগে একজনকে একটা কাজ দিয়েছিলাম এক বড়ভাইয়ের জন্য। নাহ্, কাজটা হয়নি। আমার অনুদান ছাড়াই বড় ভাইয়ের থিসিসের কাজটা সমাপ্ত হয়েছে। খুব খারাপ কথা আমার জন্য!
একেবারে শেষ মুহুর্তে এসে যখন দেখলাম ফেব্রুয়ারীতে “হাজারদুয়ারী“-র উন্মুক্ত হওয়াটা হুমকীর সম্মুখীন, তখন বাধ্য হয়েই নামতে হলো মাঠে! তবে আমি জানি না সঞ্জীবদা'র পৃষ্ঠপোষকতা আর মাসকাওয়াথ ভাইয়ের উৎসাহ না পেলে এটা আদৌ শেষ হতো কিনা!
“হাজারদুয়ারী“ এখন 'ট্রায়াল এন্ড এরর' পর্যায় অতিক্রম করছে। এর গায়ে হাড়-মাংস জড়ানোর জন্য চাই আপনাদের সবার অবদান, লেখা, চিন্তা-চেতনার আদান-প্রদান।
“ হাজারদুয়ারী“- প্রকাশিত হবে আপনাদের ই লেখা নিয়ে, মাসে একবার, মধ্যদিবসে। “হাজারদুয়ারী“ সবার লেখাই প্রকাশ করবে, তবে ছোট একটি বিনীত অনুরোধ থাকবে- লেখার বেলায় শুধু খেয়াল করবেন যে লেখাটা 'আপনি' লিখছেন!
লেখাটা তৈরী করে পাঠিয়ে দিন এই ঠিকানায় : hajarduari@gmail.com
হাজারদুয়ারীর প্রচ্ছদ পাতাটা দেখুন এই ঠিকানায়
আপনাদের সবার উদ্দীপনা আর স্বত:স্ফুর্ত অংশগ্রহনকে পুঁজি করেই এগিয়ে যাবে হাজারদুয়ারী আগামীর পথে, ঐতিহ্যকে যুক্ত করার প্রয়াসে....!
2 comments:
হাজারদুয়ারীর জন্য লিখব। ভাবনাগুলো জড়ো করছি, কিন্তু তা আর লেখা হয়ে উঠছে না। অপরাধবোধ প্রবল। অজুহাত অনেক বেশী। কিন্তু তাতে দায়মুক্তি হয় না। তাই লেখাটা পাঠাবার চেস্টা করছি। ধুসর, ধন্যবাদ অপরাধবোধটা উস্কে দেওয়ার জন্য।
হাজারদুয়ারীর জন্য শুভকামনা!
Post a Comment