Wednesday, January 31, 2007

একটি প্রাণবন্ত রাজনৈতিক আলোচনা:

বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা নিয়ে একটি প্রাণবন্ত আলোচনা সমপ্রতি প্রচারিত হয়েছে ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা অনুষ্ঠান হ্যালো ওয়াশিংটনের উদ্যোগে৷ অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ইকবাল বাহার চৌধুরী৷ এতে অংশগ্রহণ করেন বজলুর রহমান, সম্পাদক সংবাদ, ড: জিল্লুর রহমান, অধ্যাপক উইসকনসিন বিশ্ববিদ্যালয় ও ড: এহতেশাম চৌধুরী৷ এরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ অঙ্গনে স্বনামধন্য৷ শ্রোতাদের অংশগ্রহণে প্রশ্নোওরের মাধ্যমে প্রায় ৪৫ মিনিটের অনুষ্ঠানটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমাদেরকে ভাবার সুযোগ দেয়৷ রিয়েল প্লেয়ারে অনুষ্ঠানটি শুনতে হলে কিক করুন: কারেন্ট সিচুয়েশন ইন বাংলাদেশ

নিয়মিত পড়ুন বাংলা গ্রুপ
ব্লগিং দেশীভয়েস

যুদ্ধ শেষ ভাবার অবশা নেই!

গতকাল এক আড্ডায় সহব্লগার একটা বাচ্চা ছেলের গল্প শোনালেন। ছেলেটি পাকিস্থানী পন্য পছন্দ করে না। তার মধ্যে এবোধটা জাফর ইকবালের বই পড়ে তৈরী হয়েছে। আশ্চর্য্য হচ্ছে, তখন অন্য একজন ব্লগার প্রসংগটি ঘৃনার চর্চা হচ্ছে বলে তার মতামত দিলেন। আজকের উদীয়মান প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সন্বন্ধে জাগ্রত রাখা আমাদের একাতাবদ্ধ জাতীয়তাবাদ উন্মেষের একটা অন্যতম অবলম্বন। ঠিক এ জায়গাটাতে উদারীকরণের প্রচেষ্টাকে আমি এজন্য সাপোর্ট করতে পারি না। প্রত্যেকটা জাতি যেখানে তার রাষ্ট্র, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি নিয়ে গর্ব করার মত উপাদান সমৃদ্ধ করছে সেখানে আমাদের গর্ব করার বিষয়গুলো হালকা করে মুক্তিযুদ্ধ শেষ বলে নতুন প্রজন্মকে এ চেতনা গড়ে উঠতে অন্তরায় সৃষ্টি করাকে আত্মঘাতী মনে করি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে সংবেদনশীল প্রতিক্রিয়াশীলরা অযথাই বিতর্ক সৃষ্টি করে।

এটা দিনদিন প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে যে মুক্তিযুদ্ধের সুফল দেশের মানুষকে পৌছাতে সবচেয়ে বেশী প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে পরাজিত শক্তি ও তাদের দালালেরা। স্বাধীনতার পর এরা দিনদিন শক্তিশালী হয়েছে জিয়ার প্রত্যক্ষ সহযোগিতায়। তাদের বুদ্ধিজীবি, সংবাদমাধ্যম, নেটওয়ার্ক এত সংগবদ্ধ যে নব্য এক শ্রেণীর বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা শুরু হয়েছে যার প্রধান বক্তব্য হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধে আমাদের জয় হয়েছে, এখন এর বিরোধিতাকারীদের কথা বলতে দিলেও কোন অসুবিধা নাই। এটা হচ্ছে প্রকাশ্যভাবে সেই দালালদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা এবং জনগণকে স্বাধীনতার সুফল থেকে বঞ্চিত করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার নীলনকশা। এতে মটিভেটেড হয়েছে আমাদের অনেক পরিচিত চিন্তাশীলরাও। বিষয়টা নিয়ে আমাদের এখনই সোচ্চার হতে হবে। ৩৫ বছর আগে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়েছে বলে যুদ্ধ শেষ ভাবার অবশা নেই!

Writers' Corner

It's my pleasure to welcome all of you who have visited Deshi Voice and supported its journey. As a reader of Somewherein Blog, it's my personal initiative to bring all pro 1971 bloggers to express their ideas and thoughts independently and ardently. I've personally contacted some of the Prolific writers from Somewherein blog and requested them to join my initiative. In order to introduce and familiarize this Deshi Voice initiative, I'm really indebted to Addabaj for his constant and overwhelming support to the cause of this blog. At the beginning, he volunteered to provide some administrative/management support to this blog. I'd like to thank Hasan Murshed to be the first contributor at Deshi Voice.

Presently, we're receiving an overwhelming inquiries from our readers who want to join this blog initiative. I need few more volunteers from the Writers' corner who can assist me in processing the requests from the interested readers. Currently, we've selected only those bloggers who have demonstrated strong write up skills either in Somewherin blog or other blog platforms in promoting the spirit of 1971. Some of the readers have already wondered about the face(s) behind this initiative and they wanted to have some exposures about their beloved authors . In order to save the privacy of all the contributors, I'm committed to withhold personal information about individual authors unless they volunteer to do it in their write ups.

I've already put a message box in our blog and readers are more than welcome to input their comments and feedback about this initiative. In addition, all inquiries should be addressed to me at voice4bd at gmail.com I hope, the spirit of Deshi Voice, a group blog initiative, will be a living testimony of our endless and compassionate tribute to our freedom fighters of 1971. We're still chasing a dream of prosperous and just society in Bangladesh. Therefore, we need to work harder than anytime before to realize their dreams. Long Live Bangladesh!!!

রাজনীতি স্থগিতঃঃ হাঁসের ডিম কি বাগডাশেই খাবে?

বিশ্ববিদ্যালয় সময়ে দেখতাম, ছাত্রদল-ছাত্রলীগ মারামারি খেলা হলেই ছাত্রশিবির কর্তৃপক্ষের সাথে দেনদরবার শুরু করতো ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষনা'র জন্য । বেশীর ভাগ সময়ই তাদের আবদার রক্ষা হতো । হল খালি হয়ে যেতো । দল-লীগের ছেলেপুলে বাড়ী গেলো । শিবিরের ক্যাডারেরা থেকে গেলো মেসে । চলতে থাকলো তাদের সাংগঠনিক গোছগাছ ।
ক'দিন পর ক্যাম্পাস খুললে দেখা গেলো শিবিরের শক্তি বেড়ে গেছে আগেরবারের থেকে ।
এরকম কয়েকবারের 'বন্ধ্যা' সময়ের সুযোগে একসময় ক্যাম্পাসের পুর্ন নিয়ন্ত্রন চলে গেলো তাদের হাতে ।

মনে পড়লো সেই সময় । প্রাসংগিক কিংবা অপ্রাসংগিকভাবে ।

Tuesday, January 30, 2007

ভোটার আইডি: সম্ভাব্য সমাধান

ভোটার আইডি বিষয়ে সমাধান নিতে একটা কমিটি করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে কোনকালেই কোন কমিটি করে কোন লাভ হয়নি। উল্টো এই কমিটির ভরন পোষন করে খরচ। আসুন আমরা নিজেরাই ঠিক করি সম্ভাব্য সমাধান কি হতে পারে।

প্রথম সমাধান হতে পারে আমেরিকার মত করে হাইটেক আইডি কার্ড তৈরী করা। এই সমাধান প্রথমেই বাতিল হয়ে যাবে। কেননা রিক্সাওয়ালার মত একজনের বাসায় এই কার্ড কোন ভাবেই সুরক্ষা আশা করতে পারেনা। তদুপরী এই কার্ডের আর কিইবা কাজ আছে?

আরকেটা সমাধান হতে পারে একটা পরিবারের জন্য মাল্টি পেজ কার্ড তৈরী করা। একটা পরিবারে পাঁচ জনের পাঁচটা কার্ডের জায়গায় একটা মেইনটেইন করা সুবিধা হবে। তখন আবার পাসপোর্টের কথা মনে হচ্ছে। কোনটাই ঠিক গ্রহনযোগ্য সমাধান মনে হচ্ছে না।

এ পর্যায়ে একটু চিন্তা করা যাক এই কার্ড ভোট দেয়া ছাড়া আপামর জনতার আর কি কাজে লাগতে পারে?

১। অথরিটাম হিসাবে ব্যবহার হতে পারে। মনে করুন বিভিন্ন জায়গায় আমাদের বিভিন্ন কাগজ পত্র জমা দিতে হয়। তাতে এটেস্টেট লাগে, প্রমান করতে যে সেটা আসল লোকের আসল কাগজ। আইডি থাকলে সেই আইডি নাম্বার ব্যবহার করতে সেটা ব্যবহার করা যায়। এটা এমনকি রিক্সাওয়ালা, চাষী সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

২। এটাকেই ড্রাইভিং লাইসেন্স হিসেবে ব্যবহার করা যায়, যেমনটা করা হয় আমেরিকাতে

৩। পুলিশি কাজে ব্যবহার করা যায়। তাতে জনগনের হ্যারাসমেন্ট কমে অনেকটা।

৪। ভোট দেয়া তো আছেই।

কিন্তু এসমস্ত বাস্তবায়ন করতে গেলে তথ্য প্রযুক্তির বিশাল বিনিয়োগ লাগবে। এত ক্ষমতা আমাদের দেশের আছে তো?

আমার তো এখন মনে হচ্ছে কার্ডের ব্যাপারটাই পুরোটা অপ্রয়োজনীয়।

সমমনা ব্লগারদের পিঠ চাপড়া চাপড়ি

এখানে আমরা সবাই সমমনা ব্লগাররা একসাথে আছি বলে এখানে এসে একে অপরের পিঠ চাপড়ে যাচ্ছি। কাঁচা বা কড়া সমালোচনাটা উঠে আসছে না। হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্টের ভাষায় যাকে পজিশন এরর বলে। যেহেতু আমরা একে অপরকে জানি, অন্যত্র আমাদের একে অপরের প্রতি একটা সম্মান গড়ে উঠেছে তাই কঠিন কিছু আশা করা যাচ্ছে না।

সামহোয়্যাইনকে এই জায়গায় আমি খুব পছন্দ করি। যেখানে জয় চৌধুরীর মত একজন এসে ঠাস করে বলে যেতে পারে আমার শিক্ষায় সমস্যা, এবং আমি হাসলে বলে আমি বেকুব। গ্রুপ ব্লগিংয়ে এরকমটা হবার নয়। আবার সামহোয়্যারইনের বেয়াড়া কাজকম্ম দেখলে মনে হয় বিকল্প কিছু একটা সত্যিই দরকার।

কি করা যায় বলুনতো?

Monday, January 29, 2007

বুঝতাছি না !

তাইলে কাহিনি কি দাড়াইলো ? ভোটার লিস্টি করা লাগবো বুঝলাম । তাতে নয়া ফতোয়া মোতাবেক চুপ থাকা লাগবো । থাকলাম । কিন্তু থাকার পরে? ভোটার লিস্টি কি হইবো? কবে হইবো ? কেমনে হইবো ?ছবি তুলতে নাকি টেকা দেওয়া নাগবো । তাইলে পেত্থমেই বস্তিবাসী বাদ । পাহাড়িরাও বাদ । গ্রামের বহুলোকেও বাদ । আর যদি টেকা নাও নেওয়া হয় তাইলেও আমাগো সুসভ্য আমলাতন্ত্রের নিজস্ব দক্ষতায় পুরা কাহিনি শেষ হইতে হইতে গল্প শুরু হইয়া যাইবোগা । আর যদি দুর্ণীতি দমন করার লাইন ধরে তাইলে তো পুরা মারে আল্লায় রাখে কে কাহিনি ।সুতরাং কাহিনি বুঝতে গেলে প্রশ্ন করার একটা জায়গা তো থাকা লাগবো ।চুপ থাকতে কইলে তো পেশা সর্ম্পকে ভূল ধারণা হয়।ঠিকঠাক কনতো আপনার মনের কথা কি?

Sunday, January 28, 2007

পেট ভরে নিশ্বাস খেতে দাও!

স্বাধীনতার নিশ্বাস খেতে দাও, ভাতের আগে, নইলে ভাতের সংস্থান হচ্ছে না। ফুটপথের হকার, বস্তিবাসী প্রান্তিক জনগোষ্টী লাপাত্তা হয়েছে। ওরা কোথায় গিয়েছে! স্বাধীনতা হরণের সাথে এভাবে খাদ্যের সংস্থান অনিশ্চিত হয়ে পড়ে, জঠরের জ্বালা নিবৃত্ত করা নিশ্বাসকে বন্দী রেখে সম্ভব নয়! কেন সরিয়ে নিলে, কোথায় আমার কর্মসংস্থান? এ বক্তব্য সেনসরড! মানে অধিকার এখন সবার আগে, চিৎকার করে বলার অধিকার, ভাত দে হারামজাদা!


যে মইনুল হোসেন ৭৫ এ বাকশালের প্রতিবাদ করেছিলেন জনগণের বাক স্বাধীনতার কথা বলে আজ তিনি সে কথা বলার অধিকার হরণের পক্ষে সাফাই গাইছেন। এখন নিশ্চিত সেটা ছিল তার বঙ্গবন্ধুকে প্রতিবাদ, জনগণের পক্ষে দাড়ানোর স্টান্ডবাজি নয়। অতি সহজ তাই প্রভূর কথা শোনা, যা বলেন সে পক্ষই সই। জবাবদিহীতাবিহীন কোন শাষক পৃথিবীর একটা মানুষকেও কোন উপকার পৌছুতে পারে না, কারণ শাষণ যন্ত্র বড় অদ্ভুত নিয়মে ঘোরে, পেছনে জনগণের মনোনয়ন নেই এ বোধটুকু সে শাষকদের অবোধ করে, অকার্যকর করে। জনগণের শক্তি তাদের কাজের শক্তি দেয় যা এ জবাবদিহীতাবিহীন সরকার কখনও পেতে পারে না।


বিএনপি সরকারের শেষ দিন থেকে ডঃ ফখরুদ্দিন আহমেদের সরকার গঠনের মাঝখানের সময়টুকুতে রাজনৈতিক দলগুলো ভজঘট লাগিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু জনগণের প্রতিনিধিত্ব আর জনগণের আশা নিরাশার কথাগুলো তারা জানতে পারছিল, প্রতিনিয়ত হতে পারছিল জনগণের দাবীর প্রশ্নে নৈকট্যবর্তী। ক্ষমা-ঘেন্নার এক নিক্তিতে জনগণকে তারা উপস্থাপনের সুযোগ পাচ্ছিল। ক্রমশঃ মতনৈক্য থেকে একসময় বাংলাদেশের নিজস্ব একটা সমাধানের রাস্তায় বের হবার দারপ্রান্তে উপনীত হচ্ছিল। জনগণের কাছে জবাবদিহীতার মাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছিল। কেউ হারাচ্ছিল জনসমর্থন আর তা শুধরে নেয়ার চেষ্টা করছিল জনগণের কাছাকাছি পৌছে। রাজনৈতিক দলগুলো হয়ে উঠছিল জনগণের সত্যিকারের মুখপত্র। একটা অসীম সম্ভাবনার দারপ্রান্তে দাড়িয়ে যখন আমাদের ভেতর স্বাধীন সার্বভৌম শক্তির উন্মেষ হচ্ছিল, তখন সেখানে গুটিকতেক সভ্য (!) মানুষের সমাজ ভাবনার শ্রেষ্ঠ তকমা লাগানো সিদ্ধান্ত দেশকে পিছিয়ে দিল একযুগ। জনগণ কেমন জীবন চায় তার সাথে ইন্টারএ্যাকশন ছাড়া এখন জীবন বিধান, খাদ্য-বস্রের সংস্থান, ঘুস দূর্নীতি রোধ করে এক মহৎ দৃষ্টান্ত নির্মাণের স্বপ্ন বড় বেশী আরোপিত মনে হচ্ছে। জনগণের মুখের ভাষা কেড়ে নিয়ে ঘরে পেটপুড়ে খেয়ে বসে থাকবে এমন করে মানুষকে কল্পনা করার মত চিন্তা বড় বেশী মূর্খামী মনে হচ্ছে। প্রবাহমান জীবন দর্শন থেকে মনে হচ্ছে ছিটকে পরা একটা গ্রহে হতে যাচ্ছে আবার বাঙালীর জন্ম দিনের অনুষ্ঠান! নাক কেঁটে হেপি বার্থডে ফুল!

ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন: মন্তব্য

সম্প্রতি আড্ডায় বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ওয়াশিংটন পোস্টের একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনটির আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। এর প্রকাশের অল্প সময়ের মধে্য শুরু হয় গণমাধ্যমের উপর জরুরী বিধিনিষেধ। এখন পোস্টের এই প্রতিবেদন নিয়ে নানান মন্তব্যের ছোড়াছুড়ি। অনুবাদ করার আগে এর ইংরেজী লিংক দিয়ে দিলাম। নীচে মন্তব্যগুলো আপনাদের জন্য দিয়ে দিলাম:

Your Comments On...
Bangladesh Military Accused of Stalling on Elections
A state of emergency in Bangladesh that has included the banning of political activity and a free press and led to extrajudicial killings is masking efforts by the military and its backers to stall parliamentary elections, human rights activists and observers say. - By Nora Boustany
Comments

good people of BD should fight back without violence against the army. But not use the mosque and also must not let the right wing fanatics use it either. If the right wings are allowed to succeed that will open up another front. The venom that comes out of the mouth of these ill educated Mullahs would turn this decent people into the very terrorist that EU high commission have forwarned us about. Best of luck and good wishes to the people of BD.
By coolthinking1 Jan 25, 2007 8:32:42 AM Request Removal

Does this mean we are going to war with Bangladesh too. What is next Canada?
By antonio Jan 25, 2007 9:08:14 AM Request Removal

I wish there were interviews of average citizen. Are they happy? Activists will say what they are supposed to say but in practical reality democracy did not deliver in Bangladesh. So its time to think something new.
By saleha Jan 25, 2007 9:19:58 AM Request Removal

Please report on the state of Hindu minorities in Bangladesh, in 30 years they will cease to exist as they will be forced to move to India or face other dire consequences. Look at the census data on their numbers as proof.
By bhr208 Jan 25, 2007 9:22:35 AM Request Removal

I appreicate for this timely piece. This will go a long way to let the world know the conspiracy of turning Bangladesh into Pakistan. The Army, who are apparently playing Santa Claus, will never want anything like real democracy. So, please act before it is too late. Stop there heinous move to turn Bangladesh into Pakistan.
By benas Jan 25, 2007 12:30:00 PM Request Removal

The Headline doesnot confirm with the details of the news. Public opinion may kindly be examined on such reporting.The way current interim govt is clearing garbage left by last govts of at least15 years, deserves appreciation. Views of envoys and donor agencies should get due attention while preparing such reporting.
By jahangir1620 Jan 25, 2007 2:06:02 PM Request Removal

thanks a lot
By ws_fateen Jan 25, 2007 11:04:16 PM Request Removal

As of Januray 27th, The government has banned political and trade union activities and restricted provocative news, including talk show, in print and electronic media under the Emergency Powers Rules 2007. This new rule has already restricted free talks and the intention behind this new rule appears to be very unclear. The largest blogging group in Bangladesh has already faced restriction the members can no longer post in its main page. Some bloggers have switched to other providers.
By banglarshako Jan 26, 2007 9:51:59 PM Request Removal

Dear Ms. Nora Boustany, Please visit the country and take the opinion of common people before you make any comment accusing Bangladesh Army and Civil Society. The recent role of Bangladesh army is highly appreciated by the people as well as all political parties. A healthy and good democracy cant sustain without peace and stability. This will never be a Pakistan because people of Bangladesh has a different anthropological upbringing. It is stated that a crackdown to quell election-related violence has resulted in 19 deaths in the past 10 days, according to Odhikar, a Bangladeshi human rights group. About 2,000 people have been arrested, Human Rights Watch, Amnesty International and Bangladeshi journalists say. In the first place, you got the information because of the freedom of press. Have you this kind of freedom during any Emergency in any country of the world? During the operation under RAB and BNP rule, hundreds of people died misteriously and no investigation was done. This goverernment has already anounced that it took steps to investigate the unknown deaths and serve the justice. Is it not unique for a govt. with emergency power to go for adminsitrtive and judicial investigation? However, it was not done during the rule of BNP, a political govt. This situation is much better than a corrupt democracy under political and power dictatorship of Iazuddin. In fact, President Iazudding Ahmed acted worse that a military dictator would have done. He should be taken to the court for misuse of power. The election commission misused almost 200 crores. These must be investigated and people who plundedred public money must be punished. We need to be patient. Sick democracy needs a anti-biotic and rest for nine more months. Three months already gone. Can we allow nine more months to fix some of the issues that will never be touched by any political government. Sincerely, Dr. Jamir Chowdhury Qatar University
By americamyland Jan 27, 2007 12:42:21 AM Request Removal

Saturday, January 27, 2007

দুধভাত খাই, জলপাইয়ের গুনগান গাই

এই চোপ শালা, এক্কেরে কথা কবি না কইলাম। কইলেই ভুড়ি গালাইয়া দিমু।

জো কথা বোল গ্যায়া, সামঝো খালাস হোগেয়া। মেরে আঙনেমে তুমহারা ক্যায়া কাম হ্যায়, নিজের পেছনে কে রে নিজে নিজে বাঁশ দ্যায়?

কে কে পপ সাম্রাট আজম খানের চুপ, চুপ, চুপ - অনামিকা চুপ গানটা শুনতাছেন হাত উঠান।.... হ্যান্ডস আপ!!

আরে ধুরঃ মিয়া, এমনে উঠাইছেন ক্যা? আমি কি বন্দুক তাঁক করছি? অহ, বুঝছি, বোম্বার ডর! আরে মিয়া এইটা তো বোম্বা না। এইটা তো জলপাই! এইটা খায়, আবার মাঝে মইধ্যে মাথায় ও দ্যায় তৈল বানাইয়া। হাত নামান কইতাছি।

আরেহ, আবার কী হইলো? অমোন বাংলা 'দ-এর মতো বেঁকা হইয়া রইলেন ক্যা? সোজা হোন মিয়া। আপনেগোরে নিয়া আর পারি না। এত্ত আন-ইস্মার্ট আপনেরা। আমার জলপাই রঙের স্যুট দেইখ্যা ডরে কুতকুত করতাছেন। বঙ্গবাজার থনে কিনছি, সেকেন্ড হ্যান্ড। কেমুন হইছে মালডা কন দেহি!

মর জ্বালা, তোঁতলান ক্যালা আবার? আমি কি আপনেরে কিছু কইছি? আরে কালা রঙ দেখলেই কি ক্রস ফায়ার ভাবতে হইবো? কালাগো অহন বেইল নাই। মাথায় সস্তা নাইরক্যাল তৈল দেওনের দিন ভুইল্যা যান। হেইদিন বোয়াল মাছে খাইয়া ফেলছে। অখন থাইক্যা দামী অলিভয়েল দিবেন মাথায়।

কি!!! কোন হালায় কয় চুল উইঠ্যা যায়, দিমুনি ঠুশ কইরা?

আরেহ না, আপনে ডরাণ ক্যা, আপনেরে কিছু কইছি?

সয়াবিন তেলে পুঁটি মাছের ভাজি খাওন ভুইল্যা যান। অলিভয়েলে ভাইজ্যা খাইয়া দেখেন কীরম টেস্ট! ইয়াম্মী.....

আর হুনেন, এইসব এন্টারনেট ফেন্টারনেট থোন গাট্টি বাইন্ধা ফালাইয়া। পত্রিক পড়ার দরকার কি? পত্রিকার কাগজ বানাইতে ট্যাহা লাগে না? এত্তো খবর দেইখা কি দেশোদ্ধার করবেন নি? ভীতিবি আছে না, ঐটাতে খবর দেখবেন গররিব দেশের মানুষ, এতো শখ ক্যা?

দ্যাশে অহন উন্নয়ন আনতে হইবো, ট্যাহা জমাইতে হইবো, এন্টারনেটে বালগিং কইরা, পত্রিকায় আবঝাব লেহা দিয়া, বিভিন্ন চ্যানেলের বাগানা নারীগো পড়া খবর দেইখা উন্নয়নের বারোটা বাজানি ঠিক না। এইটা হইতে দেওয়াও ঠিক না।

তয় গান হুনেন ঠিকাছে। কোনডা হুনবেন এইডা তো কইলাম ই।

চুপ, চুপ, চুপ - বাংলার মানুষ চুপ! এইডা হুনলে আপভি ভালা, হাম ভি ভালা, দ্যাশ ভি ভালা, বড় মামা ভি ভালা, ছোড মামাভি!

এর অন্যথা হইলেই বয়াম ভরা জলপাইর আচার, বুইঝেন কইলাম!!

আর বেশি ক্যারাঞ্চি করলে... ডাইরেক্ট দেশদ্রোহী এবং ফাঁসির কাষ্ঠ- কথাডা মনে থাকে জানি। ঐ কে আছো ওরে নিয়া যাও।

নে-ক্স-ট....

নির্বাচন নিয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট

(আড্ডার ইংরেজী ভার্সনে প্রকাশিত)
জানুয়ারীর ২৫ তারিখে ওয়াশিংটন পোস্টে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে৷ বাংলাদেশে আশু নির্বাচনের কোন সম্ভাবনা নেই৷ নির্বাচন কমিশন, ভোটার লিস্ট ও প্রশাসনিক সংস্কার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ের প্রয়োজন৷ জরুরী আইন জারির ব্যাপারে সামরিক বাহিনীর কৃতিত্ব খুব দ্রুত হারিয়ে যাবে যদি আশু নির্বাচন না হয়৷ ওয়াশিংটন পোস্টটির প্রতিবেদন বাংলাদেশে সামরিক বাহিনীর অতীতের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করেছে৷ সামরিক আইন আর জরুরী আইনের আওতায় যে মানবাধিকার লাঘব হতে থাকে তা আলাদা করে বলার দরকার হয় না৷

নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার পেছনে সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রতিবেদনটির মূল উপজীব্য৷ জানুয়ারীর ১১ তারিখে ঘোষিত জরুরী আইন যদি দীর্ঘমেয়াদী পরিবর্তনের জন্য নির্বাচনকে বিলম্বিত করে তাহলে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অবিশ্বাস ও সন্দেহ প্রকট হয়ে উঠবে৷ জরুরী অবস্থায় রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিষিদ্ধ হওয়ার সুযোগে মৌলবাদী শক্তি ধমীয় প্রতিষ্ঠানভিত্তিক উন্মাদনা ছড়াতে পারে বলে যে আশঙ্কা পোস্টের প্রতিবেদনটির উপসংহারে টানা হয় তা অমূলক নয়৷ প্রয়াত রাস্ট্রপতি জিয়ার সামরিক আইনের শাসনামলে যে মৌলবাদী জামাতীদের পুনার্বিভাব ও প্রতিষ্ঠা হয়েছিল তা ভুলে যাওয়া উচিত না৷ রাজনৈতিক অধিকার ও স্বচ্ছতা না থাকলে যে আন্ডারগ্রাউন্ড ও জঙ্গী রাজনীতি বাড়তি শক্তি ও উত্‍সাহ পায় তার জন্য কোন আলাদা গবেষণার দরকার নেই৷

হাওয়াই মিঠাই

আবার
বরাবরের মতো বাধাহীন রোদে
ডালাপালা শুকিয়ে লাকড়ি হবে
ভবে ভাবের ছেনালী হালাল
ছাল-বাকলা পুড়ে ন্যাড়া
বেলতলায় কোয়ান্টাম ফলোথ্রু

বায়োস্কোপ

তারপর দেখি কাউয়া ঠোকর দেয় !
অথচ ধনেশ পাখিরা পাতি হাঁস সেজে
প্যাঁক প্যাঁক করে -
দেঁতো হাসে এন্থুসিয়াস্টিক মাছরাঙা,
খানিক চাঙা হতেই শীর্ষাসন
বা পায়ের কড়ে আঙ্গুলে
ভগবতীর বৃন্ত নাড়াচাড়া

ঘটনা

ঘটনা তাইলে ঘইটাই গেল । আসলে আধ খেচড়া কোন কিছুই ভলো না । ঘুটুর ঘুটুর করতেছিল বছর দশ যাবৎ । এইবার নিজমূর্তি ধারণ করলো । মডেল শ্যামদেশের কাছা কাছি । আসলে এত খবরাখবর কি দরকার ? কি থাকে মিডিয়াতে ? কি দরকার কে কারে মারছে জানার বা কে আমারে মারছে সেটা মাইনসেরে জানানোর ? মাইর খাইছেন , ভালো কথা । সেইটা মিডিয়ায় দিয়া প্যানিক সৃষ্টি করার দরকার কি ? আপনার বাসায় মলম নাই ? না থাকলে নিকটতম প্রতিবেশীর কাছে যান । না পাইলে খালি হাতে ডলা দেন । কাম হয় না ? মরেন ? বাইচাই যে থাকতে হইবো এমন কোন কথা আছে ?

আপাতত ওইভাবে ভাবি...

কবি: অমি পিয়াল

জলপাইয়ে অনেকে টকটক গন্ধ খোঁজে
আমি তো পাই ভিন্ন সুঘ্রান
কনকনে হাড় কাঁপানো হিমে
জলপাই তেল গায়ে মেখে ওম পোহাই
শরীরের টুটোফাটা খুব জব্দ।

ওই কনকনে ভাব শিরশিরেও ছিল এতদিন
হিম স্রোত নেমেছে শিরঃদাড়া বেয়ে
আতঙ্ক প্রতিপদ নতুন মুখোশে
ত্রস্ত এ জনপদে আমাদের পকেট জিম্মি অনুক্ষণ
ধাতব ঝনাৎকারে, পরোক্ষ তত্ত্বাবধানে।

আমাদের ধনচুরি অট্টালিকা
হো হো হেসে গ্যাছে প্রতিদিন,
নতুন টিটকারিতে
অথচ সে ভবনে আমাদের প্রবেশাধিকার ছিল না কদাচ
এইক্ষণে এও এক ভিন্ন বিপ্লব।

পলাতক তালিকা খোঁজো
হয়তো উৎফুল্ল হবে
ফুল্লতার আবেশ পাবে এই ভেবে-
পাষাণভার একটু কমল
এইবার খানিকটা দমভরে প্রশ্বাসপাত।

কণ্ঠ তো স্তব্ধ ছিল আগেও
কে কোন অধিকারে প্রতিকার পেয়েছে কবে!
কে কবে উচ্চকিত সচেতনে বদলেছে আচার
এইসব এইভাবে চলেছে প্রতিক্ষণ
আমরা আকুলিপাকুলি মুমুর্ষ হাঁসফাঁসে।

চলুক, যেমনটি চলছে।
এতদিন চলে আসা নয়
যা এখন চলছে।

এইসব প্রয়োজন মানি
বাড় বাড়তে বাড়তে বাড়বাড়ন্ত আগাছায়
প্রাঙ্গন আজ দৃষ্টিকটু খাপছাড়া
জলপাই মালি যদি হয় সমাধান- তাই সই।

ম্যালেরিয়া সারানোই আজ জরুর খুব
জিগরের চোট নিয়ে ভাবাভাবি পরে
কুইনাইন কে সারাবে-
সে ভাবনা শিকেয় রাখি আপাতত
জলপাই মেখে ওম পোহাই হিমেল রোদ্দূরে।।

কন্ঠরোধ কেন?

(ইউনিআড্ডাতে এক সাথে প্রকাশিত)
দেশে জরুরী আইন জারির দু'সপ্তাহ পরে হঠাত্‍ করে গণমাধ্যমের গলা চিপে ধরা হলো কেন তা আমরা অনেকেই জানি না৷ তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনেক ভাল উদ্যোগ নিচ্ছেন এ নিয়ে জনমনে কোন সন্দেহ আছে বলে মনে হয় না৷ লোক দেখানো উদ্দেশ্যে অথবা আগাগোড়া সংস্কারের দুরূহ ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে যদি সরকার কোমড় বেঁধে মাঠে নামে তাহলে বলবো উদ্দেশ্য পুরোটা সত্‍ না৷ রাজনৈতিক অথবা সামাজিক সংকট এমন কোন বিপর্যয়কর অবস্থায় নামেনি যে হঠাত্‍ করে গণমাধ্যমের উপর বিশাল খবরদারি ও নজরদারি জারি করতে হবে৷ জনগণ নীরব হলেও বোকা নয় এটা সরকারের বোঝার দরকার আছে৷

সামহোয়্যার ইন-এ আমরা যারা ব্লগাই সেখানেও বিধিনিষেধের হুমকি অত্যন্ত হাস্যকর৷ অনেকেই সামহোয়্যার ইন-এ তাদের কথা প্রকাশ না করে অন্য ইন্টারনেট মাধ্যম বেছে নেবে- তা বোঝার মতো বুদ্ধিমত্তা সরকারের নীতিনির্ধারকদের আছে কি-না তা আমি জানি না৷ চোখ বন্ধ করে আর কন্ঠরোধ করে সরকার যদি মুক্ত চেতনাকে ধ্বংস করতে চায় তাহলে তারা কেবল পূর্বসূরীদের পথই অনুসরণ করবে৷ দেশ দুর্নীতিমুক্ত হোক, সন্ত্রাস নিপাত যাক৷ এসব ব্যাপারে কোন আপত্তি কারও নেই৷ কিন্তু রেখে ঢেকে আর আড়ালে আবডালে যখন অপারেশন চলে তখন তা হারায় স্বচ্ছতা আর বৈধতা৷ সেখানে দুর্নীতির ফাঁক ফোকর থেকেই যায়৷ বিগত সরকারের আমলে র‌্যাবের মাধ্যমে যে রাস্ট্রীয় সন্ত্রাস চলেছে তা যদি আরও ব্যাপকতর আকার ধারণ করে তখন সরকার তার আচরণের নৈতিক ভিত্তি হারাবে৷

গণমাধ্যম ও ইন্টারনেটের উপর নিয়ন্ত্রন চাপিয়ে আমাদের স্বাধীন চিন্তা ভাবনাকে অবরুদ্ধ করা যাবে না৷ এধরনের আচরণ বিগত সামরিক জান্তার নির্যাতনের কথা মনে করিয়ে দেয়৷ আশা করি, সরকার তাদের এই জরুরী বিধি নিষেধ সাময়িক ও স্বল্পকালীন সময়ের জন্য বলবত্‍ রাখবেন৷ এর পটভূমিও জনগণের জানার অধিকার আছে৷ সুস্থ নির্বাচনের জন্য স্বাধীন মতামত ও ভাবনা প্রকাশের সুযোগকে সংকুচিত না করে তা অবারিত করে দেওয়ার দরকার৷ তাই, সরকারের এই আকস্মিক সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাই আমি নিজে৷ আপনাদেরকেও এই প্রতিবাদে যোগ দেওয়ার আহবান জানাই৷ আশা করি, জনগণ অবিলম্বে তাদের স্বাধীন ভাবনা প্রকাশের সুযোগ পাক৷ কারণ, জনগণের কন্ঠরোধ করা স্বৈরাচারী আচরণের প্রতীক৷ আর স্বৈরাচারের ধ্বনি শুনলে নুর হোসেনরা যে আবারও জেগে উঠবে৷

অধোগামী দিনের পঞ্জিকা

১।
দরজায় কাঠ-ফুল খোদিত গভীর;
কাল রাতে ভালো ঘুম হয়নি কবির;
বাইরে বৃক্ষের সার কুয়াশায় শাদা;
ধুমল নদীর জলে স্থির এক গাধা;-
এই, শুধু এইই আজ--ছবি ও ছবির ।


২।
কিছুদিন থেকে চিঠি পাচ্ছি ক্রমাগত;
বাড়ি ফিরতে রাত হয়; সহবাসে রত
দেখি সাপ ও বেজি; উধাও বিদ্যুত;
প্রতিটি চিঠির কথা একই এ অদ্ভুত--
অন্ধকারে জ্বলজ্বল--'নত, সব নত ।'


৩।
রক্ত ,বসা,হাড়,পাখি,স্বপ্ন, ক্ষত,সাপ
আকাশ,প্রান্তর,ঘোড়া,বৃক্ষ,পদচ্ছাপ ।
বৃত্তের ভেতরে বিন্দু,নদীতে না ঢেউ--
এমন কাফন কবে দেখেছিলো কেউ ?
স্বপ্নের ভেতরে পুঁজ বেরুবার চাপ ।


[ বাংলাদেশের এক কবি'র কবিতা --- যে বাংলাদেশ দখল হয়ে গেছে ]

Welcome!!!

All Bloggers from somewhereinblog, I welcome you to our new blog. Thanks!!