It looks like that the military backed Caretaker government doesn't have any intention to leave power any time soon. A daily from Bangladesh "Amader Somoy" reports that the Caretaker government is weighing options for an interim government comprised of at least 30/40 hand picked renowned individuals. It's another way to sell the concept of a national government, as hopes for an elected government in Bangladesh are quickly fading away. Read here in Bangla:
বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদে পরিবর্তন এনে নতুন ধরনের একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের চিন্তাভাবনা চলছে সরকার পরিচালনায় সক্রিয় মহলে। উদ্দেশ্য সরকার পরিচালনায় গ্রহণযোগ্যতা, নতুনত্ব ও চমক আনা। নামে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার হলেও মূলত এর ধরন হবে জাতীয় সরকার ধাঁচের। এতে বিএনপি-আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন দলের নেতা, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কয়েকজন গ্রহণযোগ্য উপদেষ্টা থাকতে পারেন বলে জানা গেছে। নতুন এ সরকারের সদস্য সংখ্যা হতে পারে ৩০ থেকে ৩৫ জন। অন্তর্বর্তীকালীন এ সরকারের সময়কালেই অনুষ্ঠিত হবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ সরকারে জামায়াতে ইসলামির কোনও প্রতিনিধি না থাকার সম্ভাবনা আছে বলেও সূত্র জানিয়েছে।
সূত্র মতে, ওয়ান ইলেভেনের পরিবর্তনের পর সেনাবাহিনী সরকার পরিচালনায় পেছন থেকে সহায়তা করছে। সরকারের বর্তমান দুর্নীতিবিরোধী অভিযান, জবাবদিহিতামূলক ও যৌথ নেতৃত্বের সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে তারা বদ্ধপরিকর। কিš' বর্তমান উপদেষ্টাদের কয়েকজন সদস্য সরকার পরিচালনায় অনেক ক্ষেত্রেই স্বাভাবিক ও স্বতঃস্ফূর্ত ভূমিকা নিচ্ছে এমনটি স্পষ্ট হয়নি। কয়েকজন উপদেষ্টার কাজের ধরন মন্ত্রী বা উপদেষ্টার মত মনে হয় না। বরং তারা সরকারি কর্মকর্তা গোছের কাজ করছে। এতে সরকারের নিজস্ব কোনও শারীরিক ভাষা তৈরি হয়নি। ফলে জনসমক্ষে সরকারের উপস্থিতি হয়ে পড়েছে অত্যন্ত দুর্বল। জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার হলে এ দুর্বল পরিষদের পক্ষে সরকার পরিচালনা এমনকি একটি সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনাও কঠিন হয়ে পড়বে। এ অবস্থায় আবারও ওয়ান ইলেভেনের পূর্বেকার নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি ফিরে আসতে পারে। আর এজন্যই সরকার ব্যবস্থায় পরিবর্তনের বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে।
এক্ষেত্রে অন্তর্বর্তীকালীন একটি সরকারের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা শুরু করেছে মহলটি। কমপক্ষে ৩০ জনের একটি শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ নিয়োগ দিয়ে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব প্রদানের সম্ভাব্যতা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। এ সরকারে বিএনপি, আ’লীগসহ ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সৎ ও জনসমর্থন রয়েছে এমন কিছু নেতাসহ ইমেজ ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন নাগরিকদের অন্তর্ভুক্ত করার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে। সরকারের ওপর যেন মানুষের আস্থা সৃষ্টি হয় এ বিবেচনা থেকেই নতুন করে এ চিন্তা সামনে এসেছে। সেনাবাহিনী সরাসরি রাষ্ট্রক্ষমতা নিচ্ছে না এ চিন্তা নিয়ে সেনাবাহিনীতে কোনও দ্বিমত নেই। সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদ ইতোপূর্বে কয়েকবার স্পষ্ট করে কথাটি উচ্চারণ করেছেন। সেনাবাহিনীর পদোন্নতি ও সিলেকশন কমিটির সভায় রাষ্ট্রপতি ও সেনাপ্রধানের বক্তব্যে আবারও বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে। তবে দেশে যেন আর কোনও নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয় সেনাবাহিনীকে এ ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখবে এ বিষয়েও সকলে একমত। কোর কমান্ডের কমান্ডারদের মধ্যেও এসব নিয়ে কোনও ভিন্নমত নেই বলে জানা গেছে।
Source:দৈনিক আমাদের সময়
Date:2007-08-08
No comments:
Post a Comment